ডঃ আসিফ নজরুল স্যার আসলে কার?!DR Asif Nazrul! Sheikh Hasina! DR Yunus Can Be Fun For Anyone

ডঃ আসিফ নজরুলের জ্ঞানের পরিধিটাও বিশাল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর, ইউনিভার্সিটি অফ লন্ডন থেকে পিএইচডি, জার্মানি থেকে পোস্ট ডক্টরাল করে দেশে ফিরে আবার সেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েই যোগাদান করেন শিক্ষক হিসেবে। বাইরের অর্থ ও খ্যাতি ছেড়ে তাঁর দেশে ফিরে আসার টান এবং দেশের প্রতি অগাধ ভালোবাসা আমাকে মুগ্ধ করেছে। তবে তার মতে তার সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি দেশের মানুষের অগাধ ভালোবাসা। দেশ, জাতি, শিক্ষা নিয়ে গভীরভাবে ভাবেন তিনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে এই ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ নিয়ে তার ভাবনা অনেককেই ভাবতে সাহায্য করবে।

ড. আসিফ নজরুল বাংলাদেশের মানুষের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় ও পছন্দের একজন মানুষ। স্পষ্টবাদী এ মানুষটি একাধারে here একজন শিক্ষক, লেখক, ঔপন্যাসিক, রাজনীতি-বিশ্লেষক, সংবিধান বিশেষজ্ঞ ও কলামিস্ট। জীবিকাসূত্রে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদানের পূর্বে আসিফ নজরুল ও আমি একই অফিসে সহকর্মী ছিলাম। দীর্ঘদিনের পুরনো এই গুণী সহকর্মীর সাথে ৩০ বছর পর কথা […]

এর সাথে বাড়তি পদ প্রযোজ্য হতে পারে। ব্যবহারের শর্তাবলীতে বিস্তারিত দেখুন।

ডায়েরি ও চিঠিপত্র সংকলন নব্বই এর দশক ও সাম্প্রতিক বাংলাদেশ

ইউনূসের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা

অনিবন্ধিত সম্পাদকের জন্য পাতা আরও জানুন অবদান

এটি একটি পরীক্ষিত সংস্করণ, যা ৭ অক্টোবর ২০২৪ তারিখে পরীক্ষিত হয়েছিল।

দান করুন অবয়ব অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন প্রবেশ করুন নিজস্ব সরঞ্জামসমূহ অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন

It appears like you ended up misusing this characteristic by going as well fast. You’ve been temporarily blocked from applying it.

উইকিউক্তি, মুক্ত উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন থেকে

নজরুলের বিরুদ্ধে। এমনকি তাঁকে প্রাণনাশের হুমকিও দেওয়া হয়। যদিও এসব কোনও কিছুরই পরোয়া করেননি ড. নজরুল। তাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক হওয়ার পরেও ছাত্রদের বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে বারবার সরব হতে দেখা গিয়েছে তাঁকে। ছাত্র আন্দোলনের বিক্ষোভ-মিছিলেও দেখা যায় তাঁকে।

উইকিপিডিয়ায় আসিফ নজরুল সম্পর্কিত একটি নিবন্ধ রয়েছে।

তবে এমন জ্ঞানী প্রতিভাবান মানুষ অনেকের ভালোবাসা পাবেন সেটাই সত্য। তিনি জানান ক্রান্তিকালে তিনি পাশে পেয়েছেন নানা বিশিষ্টজনকে। বিভিন্ন আইনজীবীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান আসিফ নজরুল। এছাড়াও সুশীল সমাজের কথার উল্লেখ করেন তিনি।

২০১২ সালে আসিফ নজরুলকে তলব করেছিল হাইকোর্ট।[৪] ১২ মার্চ ২০১২ তারিখে একটি টেলিভিশন চ্যানেলে টক শোতে দেওয়া বক্তব্যে অগণতান্ত্রিক শক্তিকে উসকানি দেওয়া হয়েছে বলে একটি রিট আবেদন করলে আদালত এই আদেশ দেন।[৪] ২০১৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তার অফিসকক্ষ কেরোসিন তেল দিয়ে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল।[৫] আসিফ নজরুলকে ২০১৩ সালের মে মাসে টেলিফোন করে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছিলো।[৫] ধারণা করা হয়, সরকারের সমালোচনা করার জন্যই তাকে এই হুমকি দেওয়া হয়েছিলো।[৫] ২০১৭ সালে মাদারীপুর আদালতে আসিফ নজরুলের বিরুদ্ধে ৫০০ ও ৫০১ নম্বর ধারায় মানহানির মামলা করেছিলেন নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খানের চাচাতো ভাই জেলা পরিষদের সদস্য ফারুক খান।[৬][৭][৮]

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *